বিষধর সাপ চেনার কৌশল।
আমরা প্রায়শই বিষধর এবং অবিষধর সাপের মাঝে পার্থক্য নির্নয়কারাী কৌশল খুঁজে থাকি। ইন্টারনেটে যে টেকনিক গুলো পাওয়া যায় তার বেশির ভাগেই ত্রিভুজাকার মাথা এবং উলম্ব চোখের কথা বলা থাকে। "ত্রিভুজাকার মাথা এবং উলম্ব চোখ বিশিষ্ট সাপ বিষধর এবং বাকি গুলো অবিষধর"। এ টেকনিকটি ভারতীয় উপমহাদেশ এবং আফ্রিকার সাপের জন্য প্রযোজ্য নয়। টেকনিকটি ইউরোপ এবং আমেরিকার জন্য প্রযোজ্য। এ দেশ গুলোতে প্রাপ্ত বিষধর সাপ ভাইপার পরিবারের আন্তর্ভুক্ত। ত্রিভুজাকার মাথা এবং উলম্ব চোখ ভাইপার পরিবারের সাপেদের মাঝে দেখা যায়। ভারতীয় উপমহাদেশ এবং আফ্রিকা মহাদেশে ভাইপার বাদেও অনেক বিষধর সাপ পাওয়া যায়। যাদের দ্বারা প্রতি বছর উল্লেখ যোগ্য মানুষের মৃত্যু ঘটে। সুতরাং ইউরোপ কিংবা আমেরিকার বাইরের কেউ উক্ত টেকনিক দিয়ে বিষধর সাপ নির্নয় করলে বিপদ ঘটতে পারে। বিষধর সাপ শনাক্তকরণের কোন সহজ পদ্ধতি নাই। নিজ দেশের বিষধর সাপ ঝথা সম্ভব চিনে রাখতে হবে। বাংলাদেশে প্রাপ্ত সাপের দৈহিক বৈশিষ্টের আলোকে এ অঞ্চলে বিষধর সাপ শনাক্তকরণের কিছু কৌশল বর্ননা করা হলো। ফণা যুক্ত সাপ বিষধর। যেমনঃ গোখরা ( Naja spp. ), রাজ গোখরা বা শঙ