Posts

Showing posts from May, 2023

সামুদ্রিক কাছিম ছানা অবমুক্তির বিষয়ে যা জানা উচিত

Image
 আজ ২৩ শে মে।  বিশ্ব কাছিম দিবস। আমরা সবাই এই বিষয়ে অবগত যে বেশিরভাগ কাছিম সংকটাপন্ন অবস্থায় আছে। বিশেষ করে  পরিবেশ দূষণ, জলবায়ু পরিবর্তন এবং সমুদ্রতীরে বালিয়াড়ির অভাবে সামুদ্রিক কাছিমের বংশবিস্তার ব্যাহত হচ্ছে। বেশ কিছু এনজিও এবং সরকারি দপ্তর কাছিম সংরক্ষণের চেষ্টা করছে।  তাদের সাধুবাদ জানাই। তবে সামুদ্রিক কাছিম ছেড়ে দেওয়ার বিষয়ে আমাদের যা জানা উচিত-                       কাছিম ছানা © লেখক   1. হাত দিয়ে ধরা বন্ধ করুন  আপনি বাচ্চা সামুদ্রিক কচ্ছপগুলিকে স্পর্শ বা ধরে রাখতে পারবেন না কারণ এটি তাদের বেঁচে থাকাকে প্রভাবিত করে। এদের পেটে সাদা বিন্দুর মতো থাকে যা তিন দিনের মতো আহার জোগায়। আপনি যদি তাদের খুব শক্তভাবে ধরেন তবে আপনি তাদের পেটের সাদা বিন্দুটি ভেঙে দিতে পারেন।  যদি এভাবে সামুদ্রিক কচ্ছপগুলি ধরে রাখেন, তাহলে আপনি সামুদ্রিক কাছিম প্রজাতি সংরক্ষণের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ নন।   2. বালতি বা গামলাতে করে পানিতে না ছাড়া সামুদ্রিক কচ্ছপগুলিকে জলে নয়, বালিতে ছেড়ে দিন। সমুদ্রের দিকে হামাগুড়ি দেওয়া, সামুদ্রিক কচ্ছপের টিকে থাকার  অংশ। এটি তাদের বেঁচে থাকা নিশ্চিত করতে সহায়তা করে। 3. সূর

আপনার শখের বাগান পরিবেশের ক্ষতি করছে কি?

Image
মানুষ মাত্রই সৌন্দর্যের ভক্ত। ফুল-পাখি, লতাপাতা কার না ভালো লাগে? এ ভালো লাগা থেকেই আমরা আমাদের এলাকা, সমাজ বা বাসা বাড়ির আশেপাশে গাছ লাগাই। শুধু সৌন্দর্যের জন্য গাছ লাগাই তা নয়। তবে সৌন্দর্য একটি বড় নিয়ামক। তাছাড়া নগরায়ণের যুগে যেখানে এক টুকরো জায়গা পাওয়াটাই চ্যালেঞ্জ, সেখানে বনায়নের জন্য শহুরে বাসা বাড়িতে গাছ লাগানোটা এক প্রকার বিলাসিতা বলা যায়। কিন্তু তা বলে কি আমরা বসে থাকি?                                        এডিনিয়াম © লেখক আমাদের শহুরে বাসার বেলকনি বা ছাদে ফুল বা ফলের গাছের দেখা পাওয়া এখন স্বাভাবিক বিষয়। কিছু না হলেও প্লাস্টিকের বোতলে দু একটা লতাপাতা তো দেখাই যায়। কেউবা ছাদেই রীতিমতো তৈরি করে ফেলি সবজি বা ফলের বাগান। অনেককে তো বাণিজ্যিক নার্সারিও ছাদে বানাতে দেখা যায়।                              এডিনিয়াম © লেখক আমাদের শখের এ গাছগুলোর যত্নের যেন অভাবে না হয় সেদিকে আমাদের থাকে অনেক মনোযোগ। কিন্তু আমাদের শখের এ বাগান গুলো আমাদের পরিবেশের ক্ষতি করছে কি? আমরা গাছের রোগ বালাই নিরসনে রাসায়নিক কীটনাশক ব্যবহার করি। কারো অজানা নয় যে এ সকল কীটনাশক পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর। কিন্তু আমাদে

বাংলাদেশের ব্যাঙের তালিকা।

Image
IUCN এর ২০১৫ সালের রিপোর্ট অনুযায়ী এ দেশে ৪৯ প্রজাতির ব্যাঙ পাওয়া যায়।  তবে এর পরে অনেকগুলো ব্যাঙ প্রজাতী বাংলাদেশ  পাওয়া গেছে।  এমনকি বেশ কয়েকটি নতুন প্রজাতি আবিষ্কৃত হয়েছে।  তাছাড়া কিছু  ক্রিপটিক স্পিসিজের সঠিক পরিচয় শনাক্তকরণ করা হয়েছে যা অতিতে ভুল ছিলো। এমনকি কয়েকটি ব্যাঙকে এদেশের ব্যাঙের তালিকা থেকে বাদ দেয়া হয়েছে।  নিচে সাম্প্রতিক সময়ে প্রকাশিত বৈজ্ঞানিক গবেষণার আলোকে বাংলাদেশে প্রাপ্ত ব্যাঙ সমূহের নাম দেয়া হলো।  Tree frog ( Polypedates sp. ) © Ripon Chandra Roy Family Bufonidae: 1. Marbled Toad ( Firouzophrynus    stomaticus ) ।  [1] 2. Common Asian Toad ( Duttaphrynus melanostictus ) ।           Duttaphrynus melanostictus  © Ripon Chandra Roy Family   Dicroglossidae : 3. Skipper Frog   ( Euphlyctis cyanophlyctis ) 4. Kalasgram skipper frog ( Euphlyctis kalasgramensis ) ২০১৪ সালে এ প্রজাতিটি বরিশালের কলস গ্রাম থেকে প্রথম আবিষ্কার করা হয় [2] 5. Green Pond Frog/ Indian Five-fingered Frog ( Euphlyctis hexadactylus ) ।  6.  Asmat’s Cricket Frog/ Bangladeah cricket Frog   ( Mi